নাইমুল ইসলাম , বিশেষ প্রতিবেদক:
বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে বসে নাই। তিনি প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছেন। দেশ, জনগণ এবং বিএনপি নিয়ে নতুন করে ভাবছেন। কেমন করে দেশের উন্নয়ন এবং একই সাথে বিএনপিকে ক্ষমতায় নিয়ে আসা যায়- সেই সব নিয়ে তিনি তার পরিকল্পনা সাজাচ্ছেন।
অথচ একজন মাত্র ব্যক্তি তারেক রহমান, যিনি একটি দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান, বর্তমানে বিদেশে অবস্থান করছেন দীর্ঘদিন ধরে। এমনকি কোন প্রকারের সরকারি কিংবা রাজনৈতিক প্রটোকল ছাড়াই ইউরোপীয়ইউনিয়নের মতো সর্ববৃহৎ পার্লামেন্টের শরিক সব কটা দল ও এমইপিদের সাথে তার আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যে ব্যাপক রাজনৈতিক ও ক্যারিশম্যাটিক সাফল্য ও দক্ষতা দেখিয়েছেন, তাতে যেমন সরকারের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে, একই সাথে রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিকভাবে তারেক রহমানের ব্যাপক গ্রহণ যোগ্যতা এখন আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় ব্যাপক মাত্রায় আকাশছুয়ী ও ইর্ষনীয় অবস্থায় আছে।
, তারেক রহমান পশ্চিমা দেশের সরকার প্রধানদের কাছে ফ্রিডম অব স্পিচ, গণতান্ত্রিক শাসন ও জবাবদিহিতা, আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, র্যাবের বিনা বিচারে মানুষ খুন, বিরোধীদলের রাজনীতি করতে গিয়ে পদে পদে বাধা ও হয়রানি, ইত্যাদি নিয়ে যেসব তথ্যাবলী শেয়ার করেন, পাশাপাশি এসব নিয়ে তিনি নিজে কি ধারণা পোষণ করেন ও কেমন করে জনমনে স্বস্তি, আইন শৃঙ্খলার উন্নতি, র্যাব বিলুপ্তি করে নিয়মিত পুলিশ বাহিনীর দক্ষতা ও উন্নতি সাধন করে আইনের শাসন, সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ইত্যাদি নিয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য ফুটনোটে তুলে ধরেছেন। একই ভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সিনেটর, ডেমোক্রেট ও দক্ষিণ এশিয়া ডেস্কের প্রধান ও ভারতীয় জনতা পার্টির সাথে সম্পর্ক রাখছেন।পশ্চিমা বিশ্বে খুব শীগ্রই সারা বিশ্বের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ক্যারিশম্যাটিক ভবিষ্যৎ নেতৃত্বদের সম্মানিত করার আসনে আফ্রিকার তরুণ জাতীয়তাবাদী ও গণতান্ত্রিক নেতৃত্বের সাথে এশিয়া থেকে বিলাওয়াল ভূট্রো, ভারতের রাহুল গান্ধীর সাথে বাংলাদেশের তারেক রহমানের নাম এখন ব্যাপক আলোচিত হচ্ছে।